মনিপুষ্পক খাঁ : – বাংলাদেশ আবার একটা বড়ো গৃহ যুদ্ধের মুখোমুখি। ভারতে থেকে হাসিনার মুখ বন্ধ করার চেষ্টা করেছিল বর্তমান সরকার কিন্তু ব্যর্থ হয়েছে। হাসিনা এক অডিও বার্তায় দেশবাসীর উদ্দেশ্যে বলেছেন -” সময় এসে গিয়েছে রুখে দাঁড়াবার। সময় এসে গিয়েছে প্রতিরোধ গড়ার। জনগণ আমাদের সঙ্গে রয়েছে। জনগণকে সঙ্গে নিয়েই এই দুর্বৃত্তদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ান। এটাই আমার নির্দেশ। প্রত্যেকে প্রস্তুত হয়ে যান। যাঁর যা কিছু রয়েছে, তা নিয়ে প্রতিরোধ গড়ে তুলুন।” সঙ্গে সঙ্গে ওই দেশের অভ্যন্তরে শুরু হয়েছে গণজাগরণ। প্রমাদ গুনছে ইউনুস সরকার।

তিনি আরও বলেন, “প্রচুর মোকাবিলা করতে হবে। এরা দেশের শত্রু, জাতির শত্রু, জনগণের শত্রু! গণশত্রুদের হাত থেকে দেশ রক্ষার জন্য যা কিছু আছে, তা নিয়ে ময়দানে নামেন, এটাই আমার আহ্বান।”হাসিনার এই আহ্বানের পরই বাংলাদেশ জুড়ে হাওয়া বদলের পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। দিকে দিকে শুরু হয়েছে প্রতিরোধ। বেশ কয়েক জায়গায় আক্রান্ত বৈষম্য বিরোধী জোটের নেতা কর্মীরা। গাজীপুরে জনতার হাতে পিটুনি খেয়েছেন সমন্বয়করা। গুরুতর জখম কুড়ি জনেরও বেশি। তাঁদের বেশিরভাগ জামাত ও ছাত্র আন্দোলনের লোক বলে প্রাথমিকভাবে জানা যাচ্ছে। ওই দেশের পরিস্থিতি আবার উত্তেজিত হওয়া শুরু হয়েছে। আওয়ামীলীগ ও পাকিস্তানপন্থী বিএনপি এবার যুদ্ধের মুখোমুখি।